नियमित अपडेट के लिए सब्सक्राईब करें।
বিজয়লক্ষ্মী সিংহ | মহারাষ্ট্র
কখনো কোনো বিপদ আপদ খবর দিয়ে আসে না।কিন্তু কিছু সময় এই বিপদ আপদ ভয়ঙ্কর ধ্বংসলীলা চালিয়ে চলে যায়,যেরকম ঠিক ঘটেছিল 2017 সালের জুলাই মাসে গুজরাটে।
রাজস্থানের জীতপুরা বাধঁ থেকে ছাড়া জলের স্রোত গুজরাটে আসতে আসতে বিশাল এক বন্যার রুপ ধারন করে।এখন অব্দি যে সমস্ত গ্রামের লোকেরা নিজেদের জীবনে 2 ফুট জল উঠতে দেখেনি।তারা কেন প্রশাসনের বার্তাকে গম্ভীর ভাবে নেবেন? - প্রথম সূচনা আসতেই সংঘের স্বয়ংসেবকরা একবদ্ধ ভাবে ঐ সমস্ত বন্যা কবলিত গ্রামগুলির উদ্দেশ্যে রওনা হন।স্বয়ংসেবকদের এই তৎপরতা হাজার হাজার জীবন বাচাঁতে সাহায্য করেছিল।
যেই সময় প্রশাসন রাজস্থান থেকে গুজরাটের দিকে ধেয়ে আসা অ-নিয়ন্তিত বাধঁ ভাঙা জলের খবর দেন,অঞ্চলের সংঘ কার্যকর্তাদের টিম সক্রিয় হয়ে যায়।23 জুলাই প্রায় রাত 1 টার সময় পালনপুর জেলার সেবা প্রমুখ গোবিন্দ ভাই প্রজাপ্রতি খবর পান যে, রাজস্থানের বাঁধ ভাঙা জলের স্রোত অতি দ্রুত গতিতে গুজরাটের দিকে ধেয়ে আসছে।তৎকাল উনি ধানেরা,বাতাসাকাঁঠা এবং ডিমা এলাকার বরিষ্ট স্বয়ংসেবকদের মধ্যে মোবাইল ফোনের মাধ্যমে জরুরি বৈঠক হয়।আসন্ন বিপদ থেকে মানুষকে বাঁচাবার জন্য একটি সমিতি গঠন করা হয়।সূচনা আসতেই স্বয়ংসেবকদের দলের পর দল নিজেদের সুরক্ষীত ঘর থেকে বার হয়।
বন্যা কবলিত বহুএলাকার উদ্দেশ্যে রওনা হন।গাড়িতে মাইক লাগিয়ে সারা রাত ধরে নিজ এলাকার গ্রামবাসিদের আসন্ন বিপদ সম্পর্কে সতর্ক করবার কাজ শুরু করে দেয়।
শুধুমাত্র ধানেরা মহকুমা থেকেই প্রায় 4 হাজার গ্রামবাসির জীবন রক্ষা করা সম্ভব হয়।
এক রিপোর্ট অনুসারে, এই ভয়ংকর বিপদের দিন গুলিতে প্রায় 1871 জন স্বয়ংসেবক ছিল।শুধু রাতের সেবা কাজে।যাদের মাধ্যমে 5,50,000 খাবার প্যাকেট। প্রায় 23000 মুদি খাবার সামগ্রী প্যাকেট,খাবার জলের বোতল,বিছানা, কাপর ও তাবু বন্যা কবলিত পরিবার গুলির মধ্যে বন্টন করা হয়।সংঘের মাঝে সম্পর্কীত 123 জন চিকিৎসক এর এক মেডিকেল টীম বন্যা কবলিত এলাকাগুলির মধ্যে 202 টি চিকিৎসা শিবিরের মাধ্যমে প্রায় 23,242 জন ব্যাক্তির চিকিৎসা করা হয়।গুজরাটের এই ভয়ংকর বন্যা অত্যন্ত বেদনাদায়ক ছিল।উওর গুজরাটের বাতাসকাঠ জেলার ধানেরা,দানিবরো,অভিরগড়,লাখনী,ডীমা গ্রামের প্রায় লাক্ষাদিক পশু ও 100 র বেশী মানুষ এর তো ঘুমন্ত অবস্থায় মৃত্যু হয়েছে।তাদেরই প্রান রক্ষা হয়েছে যারা স্বয়ংসেবকদের কথায় বিশ্বাস করে ঘর ছেড়েছিলেন।খারিয়া গ্রামের এক পরিবারের 17 জন মানুষ ঘুমের মধ্যেই জলে লীন হয়ে গেলেন।জল নেমে যাওয়ার পর এই মৃতদেহগুলির অন্তিম সংস্কার করা হয়।এই সময় এদের লোককুল পরিজন পরিবারের সাথে বহু যুব স্বয়ংসেবকের চোখ ও জলে ভরে ওঠে।
বন্যা কবলিত মানুষদের এক সুরক্ষীত স্থান এ নিয়ে আসা এক ছিল প্রশাসনের কাছে বড়ো চ্যালঞ্জ।বিভাগ সম্পর্ক প্রমুখ ডাক্তার নিখীল জী বলেন সেনাবাহিনী আসবার আগেই স্বয়ংসেবকরা দড়ির মাধ্যমে বিপন্ন মানুষদের জল থেকে বাইরে আনার ব্যাবস্থা শুরু করে দেয়।এন ডি আর টীমকে বাঁচান তথা এান কাজে স্বয়ংসেবকরা পুরো সহযোগিতা করে।আডানি মেডিকেল কলেজের ছাত্র ও সংঘের স্বয়ংসেবকরা নিজেদের বন্ধুবান্ধবদের সাথে নিয়ে ও সাথে মেডিকেল টীম নিয়ে বন্যা কবলিত গ্রাম আদেশপুরা ও মধেনপুরার জন্য রওনা হয়।
এই চলার পথে বেশ কয়েক কিলোমিটার দূর্গম রাস্তা তো পায়ে হেটেও মেডিকেল জিনিস মাথায় নিয়ে তারা চলেছেন।এমনকি অন্তিম বন্যা কবলিত গ্রামগুলোতে উৎসাহি যুবস্বয়ংসেবকদের দল পৌঁছে যায় ও কয়েকদিন ধরে তারা দিন
রাত
এক করে বন্যি কবলিত মানুষদের নিরন্তর সেবা করেন।বন্যার জন্য কাছের এই সমস্ত গ্রামের বিদ্যুৎ সংযোগ বন্ধ হয়ে যায়।মোবাইল নেটওয়ার্ক ও ছিল না এইরকম বিষম পরিস্থিতিতে কেবলমাএ টর্চ লাইটের সাহায্য নিয়ে মানুষদের চিকিৎসা করা হয়েছে।এ যুব স্বয়ংসেবকদের দলসব রকম কঠিন পরিস্থিতে সংঘ শাখা থেকে প্রেরনা পাওয়া মানব সেবার সেই মন্তকে নিষ্ঠার সাথে পালন করে গেছেন।
বিভাগ সেবা প্রমুখ মধু ভাই যোশী জী বলেন যে এই সেবা অভিযান এ
नियमित अपडेट के लिए सब्सक्राईब करें।